সাইফুল ইসলাম তরফদার, ময়মনসিংহঃ নতুন মসজিদকে কেন্দ্র করে হামলার শিকার হন উপজেলা ভবানীপুর টানপাড়া এলাকার মুসল্লিরা।
শনিবার বিকেলে পুরাতন মসজিদের প্রভাবশালী এমদাদুল হক মাষ্টার গংদের হাতে আহত হন আঃ লতিফ(৫৬)।ঘটনাটি ঘটেছে ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার ভবানীপুর টানপাড়া এলাকায়।
জানাযায় যে,বিগত দিনে এমদাদুল হক মাষ্টাররা ইউপি চেয়ারম্যান এর বরাবর ৬ লক্ষ টাকার দূর্নীতির অভিযোগ আনে অভিযোগ টি মিথ্যা প্রমানিত হয়।সন্ত্রাসী এমদাদুল হক মাস্টাররা ওত পেতে থাকিয়ে ভয় বৃদ্ধ আব্দুল লতিফ এর উপর হামলা করে। আব্দুল লতিফ উপজেলা কমপ্লেক্স হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে।
আরও জানা যায় যে,এমদাদুল হক মাষ্টার গংরা এলাকায় হত্যার হুমকি দিয়ে বেড়াচ্ছে। মিথ্যা মামলা দিয়ে পুলিশে দিবে।
মুক্তিযোদ্ধার বাড়ি তারা নিজেরাই কাটা দিয়ে বেড়া দিয়েছে এ বিষয়ে বর্তমান মিথ্যা অভিযোগ এনেছে সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ময়মনসিংহের আঞ্চলিক পত্রিকায়। ৬ লক্ষ টাকা অভিযোগ টি ছিল জহিরুল ইসলামের নামে তা মিথ্যা প্রমানিত হয়েছে।
নাম প্রকাশনীর অনিচ্ছুক একাধিক লোক আক্ষেপ করে বলেন,এমদাদুল হক গংরা এলাকায় উশৃংখল ও সন্ত্রাসী।তারা কাউকে পরোয়ার করে না।নিরীহ আব্দুল লতিফ এর উপর হামলা করে।
সমাজ সেবক জহিরুল ইসলাম বলেন,আমাদের অর্থায়নে আমরা নতুন মসজিদ করেছি। আমরা কেন নতুন মসজিদ করলাম এ নিয়ে আমাদের উপর হামলা করে।
ইউপি সদস্য আমজাদ হোসেন মাসু বলেন,মসজিদের ৬ লক্ষ টাকার অভিযোগ মিথ্যা প্রমানিত হয়েছে। বীরমুক্তিযোদ্ধা বাড়ি টি কেউ কাটা দিয়ে বেড়া দেয়নি। মুক্তিযোদ্ধার বাড়িটি নিজেরাই বেড়া দিয়েছে।যার যার সীমানা তারা বেড়া দিয়েছে।মুলত মসজিদ নিয়ে ঝগড়া। আমি শুনেছি লতিফকে পিটিয়ে আহত করেছে।
ইউপি চেয়ারম্যান জবান আলী সরকার বলেন,৬ লক্ষ টাকা অভিযোগ টি মিথ্যা প্রমানিত হয়েছে।বিষয় টা মসজিদকে কেন্দ্র করে ঝগড়া। শুনেছি বৃদ্ধ লতিফ(৫৬)আহত অবস্থায় হাসপাতাল ভর্তি আছে।বিষয়টি দুঃখজনক।
পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অভিযোগের মাধ্যমে বিষয়টি আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।