Hi

ঢাকা, বাংলাদেশ ০১:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫, ২০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
কৃষিবিদ ড. সালমা লাইজু

“কৃষিতে অতিরিক্ত রাসায়নিক সার কীটনাশক দেওয়ার ফলে মানবদেহের ক্ষতি করে”

ময়মনসিংহ সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে২০২৪-২৫ অর্থ বছরে প্রোগ্রাম অন এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর নিউট্রিশন, এন্টারপ্রেনরশিপ অ্যান্ড রেজিলিয়েন্স ইন বাংলাদেশ (পার্টনার)কর্মসূচি আওতায় -পার্টনার কংগ্রেস ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়ল।

রবিবার (০১ জুন) ময়মনসিংহ সদর উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে পার্টনার কংগ্রেস অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন ময়মনসিংহ কৃষি সম্প্রাসারণ অধিদপ্তরের খামারবাড়ি উপ পরিচালক কৃষিবিদ ড. মোছাঃ নাছরিন আক্তার বানু,সঞ্চালনায় অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা তারিক আজিজ।

প্রধান অতিথি ময়মনসিংহ অঞ্চল কৃষি সম্প্রাসারণ অধিদপ্তরের খামারবাড়ি অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ ড. সালমা লাইজু।স্বাগত বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ জুবায়রা বেগম সাথী।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পার্টনার কংগ্রেসের মনিটরিং অফিসার সালাউদ্দিন কায়সার।বক্তব্য রাখেন কৃষক দলের নেতা সাইফুল্লাহ্ খান,জামায়াত নেতা মফিদুল ইসলাম,শহিদ সাগরের পিতা আসাদুজ্জামান,মৎস্য কর্মকর্তা ডক্টর ফারজানা ইয়াসমিন, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা মাজহারুল ইসলাম,
কৃষক মানিক,পুষ্টি কৃষক প্রতিনিধি আমিনুল ইসলাম,শামছুন নাহার,কৃষক প্রতিনিধি সেলিনা আক্তার, মাহমুদুল হাসান প্রমুখ।

জানা যায়,কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ বিষ ও কীটনাশকমুক্ত ফল, ফসল ও সবজি আবাদে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহন করেছে। এ নিরাপদ কৃষি কর্মসূচি মাঠ পর্যায়ে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।

সভাপতির বক্তব্যে উপ পরিচালক কৃষিবিদ ড. মোছাঃ নাছরিন আক্তার বানু বলেন,
ময়মনসিংহ অঞ্চলে বোরো আবাদ সবচেয়ে ভালো হয়েছে।একটা নিরাপদ ফসল উৎপাদন হয়েছে।আমরা সঠিক পরামর্শ দিব যাতে করে কৃষক নিজের স্বাস্থ্য রক্ষার পাশাপাশি কৃষি কাজ করতে পারে।

প্রধান অতিথি অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ ড. সালমা লাইজু বলেন,বাড়ির আশপাশে পরিবেশের জন্য নিম গাছ লাগান।এখন মানুষ ক্ষতিকারক বিষয় বুঝেছে।কৃষি জমিতে অতিরিক্ত রাসায়নিক সার কীটনাশক দেওয়ার ফলে মানবদেহের ক্ষতি করে।বাংলাদেশে কৃষিতে অনেক কিছু করা সম্ভব। মাটির গুণাগুণ, মানসম্মত বীজের ব্যবহার, সঠিক কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে।

ট্যাগ :

মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ই-মেইল সহ সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি সংরক্ষণ করা হবে।

About Author Information

© সর্বস্বত স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © Jonogoner Khobor - জনগণের খবর
                                  কারিগরি সহযোগিতায়ঃ মো. সাইফুল ইসলাম                                  

কৃষিবিদ ড. সালমা লাইজু

“কৃষিতে অতিরিক্ত রাসায়নিক সার কীটনাশক দেওয়ার ফলে মানবদেহের ক্ষতি করে”

আপডেট : ১১:০৭:১৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ জুন ২০২৫

ময়মনসিংহ সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে২০২৪-২৫ অর্থ বছরে প্রোগ্রাম অন এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর নিউট্রিশন, এন্টারপ্রেনরশিপ অ্যান্ড রেজিলিয়েন্স ইন বাংলাদেশ (পার্টনার)কর্মসূচি আওতায় -পার্টনার কংগ্রেস ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়ল।

রবিবার (০১ জুন) ময়মনসিংহ সদর উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে পার্টনার কংগ্রেস অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন ময়মনসিংহ কৃষি সম্প্রাসারণ অধিদপ্তরের খামারবাড়ি উপ পরিচালক কৃষিবিদ ড. মোছাঃ নাছরিন আক্তার বানু,সঞ্চালনায় অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা তারিক আজিজ।

প্রধান অতিথি ময়মনসিংহ অঞ্চল কৃষি সম্প্রাসারণ অধিদপ্তরের খামারবাড়ি অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ ড. সালমা লাইজু।স্বাগত বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ জুবায়রা বেগম সাথী।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পার্টনার কংগ্রেসের মনিটরিং অফিসার সালাউদ্দিন কায়সার।বক্তব্য রাখেন কৃষক দলের নেতা সাইফুল্লাহ্ খান,জামায়াত নেতা মফিদুল ইসলাম,শহিদ সাগরের পিতা আসাদুজ্জামান,মৎস্য কর্মকর্তা ডক্টর ফারজানা ইয়াসমিন, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা মাজহারুল ইসলাম,
কৃষক মানিক,পুষ্টি কৃষক প্রতিনিধি আমিনুল ইসলাম,শামছুন নাহার,কৃষক প্রতিনিধি সেলিনা আক্তার, মাহমুদুল হাসান প্রমুখ।

জানা যায়,কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ বিষ ও কীটনাশকমুক্ত ফল, ফসল ও সবজি আবাদে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহন করেছে। এ নিরাপদ কৃষি কর্মসূচি মাঠ পর্যায়ে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।

সভাপতির বক্তব্যে উপ পরিচালক কৃষিবিদ ড. মোছাঃ নাছরিন আক্তার বানু বলেন,
ময়মনসিংহ অঞ্চলে বোরো আবাদ সবচেয়ে ভালো হয়েছে।একটা নিরাপদ ফসল উৎপাদন হয়েছে।আমরা সঠিক পরামর্শ দিব যাতে করে কৃষক নিজের স্বাস্থ্য রক্ষার পাশাপাশি কৃষি কাজ করতে পারে।

প্রধান অতিথি অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ ড. সালমা লাইজু বলেন,বাড়ির আশপাশে পরিবেশের জন্য নিম গাছ লাগান।এখন মানুষ ক্ষতিকারক বিষয় বুঝেছে।কৃষি জমিতে অতিরিক্ত রাসায়নিক সার কীটনাশক দেওয়ার ফলে মানবদেহের ক্ষতি করে।বাংলাদেশে কৃষিতে অনেক কিছু করা সম্ভব। মাটির গুণাগুণ, মানসম্মত বীজের ব্যবহার, সঠিক কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে।