Hi

ঢাকা, বাংলাদেশ ০৫:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫, ১৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আজ চৈত্র সংক্রান্তি

১৪৩১ বঙ্গাব্দ শেষ হচ্ছে আজ রোববার (১৩ এপ্রিল)। চৈত্র মাসের শেষ দিন, আবার এটি বাংলা বর্ষ ও বসন্ত ঋতুর শেষ দিনও। দিনটি চৈত্র সংক্রান্তি নামে পরিচিত। বছরের শেষ দিন হিসেবে পুরাতনকে বিদায় ও নতুন বর্ষকে বরণ করার জন্য চৈত্র সংক্রান্তিকে ঘিরে নানা অনুষ্ঠান-উৎসবের আয়োজন থাকে।

আগামীকাল সোমবার (১৪ এপ্রিল) পহেলা বৈশাখ-নতুন বাংলা বর্ষ ১৪৩২। ‘জীর্ণ পুরাতন সবকিছু ভেসে যাক, মুছে যাক গ্লানি’ এভাবে বিদায়ী সূর্যের কাছে এ আহ্বান জানাবে বাঙালি।

আবহমান বাংলার চিরায়ত নানা ঐতিহ্যকে ধারণ করে আসছে এই চৈত্র সংক্রান্তি। কথিত আছে চৈত্র সংক্রান্তিকে অনুসরণ করেই পহেলা বৈশাখ উদ্‌যাপনের এত আয়োজন। তাই চৈত্র সংক্রান্তি হচ্ছে বাঙালির আরেক বড় উৎসব।

সনাতন ধর্মাবলম্বীরা বাংলা বছরের এই দিনটিকে পুণ্য দিন বলে মনে করেন। স্নান, দান, ব্রত ও উপবাসের মধ্যদিয়ে অন্যরকমভাবে চৈত্র সংক্রান্তি পালন করেন তারা।

বছর বিদায়ের উৎসব পালন করেন ব্যবসায়ীরাও। শুচি-শুদ্ধ হয়ে ব্যবসায়ীরা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও নতুন করে সাজিয়ে তোলেন। আগের পুরোনো সব জঞ্জাল পরিষ্কার করেন। পুরোনো সব হিসাব চুকিয়ে নতুন হালখাতা খোলার প্রস্তুতি নেয়া হয়। নতুন বছরের প্রথম দিনে হালখাতা খোলা হয়।

দেশের বিভিন্ন স্থানে চৈত্র সংক্রান্তির মেলা উপলক্ষ্যে গৃহস্থরা মেয়ের জামাইকে দাওয়াত করে বাড়িতে নিয়ে আসেন। নতুন পোশাক পরিধানের রীতি তো বহু আগে থেকেই।

মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ই-মেইল সহ সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি সংরক্ষণ করা হবে।

About Author Information

© সর্বস্বত স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © Jonogoner Khobor - জনগণের খবর
                                  কারিগরি সহযোগিতায়ঃ মো. সাইফুল ইসলাম                                  

আজ চৈত্র সংক্রান্তি

আপডেট : ০৪:১৬:০৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫

১৪৩১ বঙ্গাব্দ শেষ হচ্ছে আজ রোববার (১৩ এপ্রিল)। চৈত্র মাসের শেষ দিন, আবার এটি বাংলা বর্ষ ও বসন্ত ঋতুর শেষ দিনও। দিনটি চৈত্র সংক্রান্তি নামে পরিচিত। বছরের শেষ দিন হিসেবে পুরাতনকে বিদায় ও নতুন বর্ষকে বরণ করার জন্য চৈত্র সংক্রান্তিকে ঘিরে নানা অনুষ্ঠান-উৎসবের আয়োজন থাকে।

আগামীকাল সোমবার (১৪ এপ্রিল) পহেলা বৈশাখ-নতুন বাংলা বর্ষ ১৪৩২। ‘জীর্ণ পুরাতন সবকিছু ভেসে যাক, মুছে যাক গ্লানি’ এভাবে বিদায়ী সূর্যের কাছে এ আহ্বান জানাবে বাঙালি।

আবহমান বাংলার চিরায়ত নানা ঐতিহ্যকে ধারণ করে আসছে এই চৈত্র সংক্রান্তি। কথিত আছে চৈত্র সংক্রান্তিকে অনুসরণ করেই পহেলা বৈশাখ উদ্‌যাপনের এত আয়োজন। তাই চৈত্র সংক্রান্তি হচ্ছে বাঙালির আরেক বড় উৎসব।

সনাতন ধর্মাবলম্বীরা বাংলা বছরের এই দিনটিকে পুণ্য দিন বলে মনে করেন। স্নান, দান, ব্রত ও উপবাসের মধ্যদিয়ে অন্যরকমভাবে চৈত্র সংক্রান্তি পালন করেন তারা।

বছর বিদায়ের উৎসব পালন করেন ব্যবসায়ীরাও। শুচি-শুদ্ধ হয়ে ব্যবসায়ীরা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও নতুন করে সাজিয়ে তোলেন। আগের পুরোনো সব জঞ্জাল পরিষ্কার করেন। পুরোনো সব হিসাব চুকিয়ে নতুন হালখাতা খোলার প্রস্তুতি নেয়া হয়। নতুন বছরের প্রথম দিনে হালখাতা খোলা হয়।

দেশের বিভিন্ন স্থানে চৈত্র সংক্রান্তির মেলা উপলক্ষ্যে গৃহস্থরা মেয়ের জামাইকে দাওয়াত করে বাড়িতে নিয়ে আসেন। নতুন পোশাক পরিধানের রীতি তো বহু আগে থেকেই।