,
বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩, ১২:১২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কোতোয়ালির হারানো মোবাইল উদ্ধারে শ্রেষ্ঠ হলেন আমির হামজা ডেল্টা প্লান বাস্তবায়ন হলে বাংলাদেশ দুর্যোগ সহনীয় রাষ্ট্রে পরিনত হবে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ১৭৩০ কোটি টাকা ব্যয়ের ৯ প্রকল্প অনুমোদন জমি অনাবাদী না রেখে কৃষি উৎপাদন বাড়াতে বললেন প্রধানমন্ত্রী শিশুদের সকল সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করতে হলে নিবন্ধন জরুরি : ডেপুটি স্পিকার ঢাকা থেকে প্রতিদিন ড্রিমলাইনার ফ্লাইট চালাবে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স নওগাঁয় কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ টাঙ্গাইলে শ্রেণিকক্ষ ঘুরে ঘুরে শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিলেন ইউএনও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু সুন্দরগঞ্জে চোলাইমদ-ব্যবসায়ীসহ ৪ জুয়াড়ি গ্রেপ্তার

অ্যাডিনো ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা, সতর্কতা আবশ্যক

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ২৩ Time View

ঋতু পরিবর্তনের সময় জ্বর-সর্দি-কাশি নতুন কিছু নয়। কিন্তু সেই নিরীহ ভাইরাসজনিত রোগই দাপট দেখাতে শুরু করেছে কলকাতাজুড়ে। এ ভাইরাসে আক্রান্তদের মধ্যে অধিকাংশই শিশু। কলকাতার হাসপাতালগুলোতে অ্যাডিনো ভাইরাসে আক্রান্ত শিশু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। এরই মধ্যে কলকাতার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে শিশু ওয়ার্ডে প্রায় সব বেডই ভর্তি। এ অবস্থায় পরিস্থিতি সামাল দিতে নির্দেশনা জারি করেছে ভারতের স্বাস্থ্য দপ্তর।

জারি করা সে নির্দেশিকায় সংক্রমণ ঠেকাতে অভিভাবকদের বিশেষ পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি অ্যাডিনো ভাইরাস মোকাবিলায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও চিকিৎসকদেরও বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, অ্যাডিনো ভাইরাসের তীব্র সংক্রমণের জেরে এরই মধ্যে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। সেই বৈঠকে হাসপাতালগুলোতে অ্যাডিনো ভাইরাসের আক্রান্ত শিশু রোগীর সংখ্যা ও তাদের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়।

শিশু রোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোভিডের মতোই অ্যাডিনো ভাইরাস সংক্রামক। এ ক্ষেত্রে মাস্ক পরা, দূরত্ববিধি মেনে চলা জরুরি।

একই সঙ্গে শিশুদের বাবা-মায়ের উদ্দেশে ৫টি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছেন তারা। সেগুলো হলো: অসুস্থ শিশুকে স্কুলে পাঠাবেন না, ভিড় জায়গা এড়িয়ে চলুন, বাস-ট্রেনসহ ভিড় এলাকায় মাস্ক পরুন, নিজেই অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া নয়, জ্বর, মাথাব্যথা, সর্দি-কাশির উপসর্গ হলেই শিশুকে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া জরুরি।

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের উদ্দেশেও ৩ দফা নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। সেগুলো হলো: পেডিয়াট্রিক ভেন্টিলেটর, অক্সিজেনের জোগানে নজরদারির জন্য সিএম‌ওএইচ, মেডিকেল কলেজগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে, প্রয়োজনে শ্বাসকষ্টজনিত রোগীর বেডের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে, পরিস্থিতির নিরিখে কলকাতার হাসপাতালগুলোতে অসুস্থ শিশুদের রেফার করতে হবে।

অ্যাডিনো ভাইরাসে মূলত ১-১৪ বছরের শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে। ফলে স্কুল থেকে শিশুদের মধ্যে সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা বেশি। এ জন্য স্কুলেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা এবং সতর্কতা অবলম্বন জরুরি বলে মনে করছেন চিকিৎসকরা। অন্যদিকে চিকিৎসকরা বলছেন, মাস্ক পরা, দূরত্ববিধি মেনে চলা এবং স্যানিটাইজার ব্যবহারে জোর দিতে হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

Jonogonerkhobor - জনগণের খবর পোর্টালের প্রয়োজনীয় লিংকসমূহ :

About Us

Contact Us

Privacy Policy

Disclaimer

Terms and Conditions

© All rights reserved © 2022 Jonogoner Khobor - জনগণের খবর
Design & Developed by: Sheikh IT
sheikhit
error: Content is protected !!